কিউপিড: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা নবাগতদের কাজ |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
(২ জন ব্যবহারকারী দ্বারা সম্পাদিত ২টি মধ্যবর্তী সংশোধন দেখানো হচ্ছে না) | |||
১ নং লাইন: | ১ নং লাইন: | ||
{{উৎসহীন|date=মার্চ ২০১০}} |
|||
{{Infobox deity |
{{Infobox deity |
||
| type = |
| type = |
||
১৯ নং লাইন: | ১৮ নং লাইন: | ||
[[চিত্র:Cupidon.jpg|thumb|200px|কিউপিড, [[William-Adolphe Bouguereau|Bouguereau]], ১৮৭৫ সালে আঁকা]] |
[[চিত্র:Cupidon.jpg|thumb|200px|কিউপিড, [[William-Adolphe Bouguereau|Bouguereau]], ১৮৭৫ সালে আঁকা]] |
||
ইংরেজি Cupid ([[লাতিন ভাষা|ল্যাটিন]] Cupido যার অর্থ ”কাম”) [[রোমান পুরাণ|রোমান পুরাণের]] কামদেবতা। যুদ্ধের দেবতা [[মার্স]] এবং প্রেমের দেবী [[ভেনাস|ভিনাসের]] পুত্র। গ্রিক পুরাণে তাঁর নাম [[ইরস]]।<ref name=Lar>''Larousse Desk Reference Encyclopedia'', [[The Book People]], Haydock, 1995, p. 215.</ref> যদিও ক্ল্যাসিকার গ্রিক উপাখ্যানে ইরোস ছোট্ট সুন্দরদুটি ডানার অধিকারি তরুন হিসাবে দেখান হয়েছে, হেলেনীয় সময়ে তাকে নিটোল স্বাস্থ্যের অধিকারী ডানাযুক্ত বালকের চেহারায় দেখতে পাওয়া যায়। এই সময়ে তার মূর্তিতে [[তীর ও ধনুক]] সংযোজিত হয় যা কিউপিডের শক্তির প্রতীক। একজন দেবতা বা মানুষ যে কেউ তার তীরের আঘাতপ্রাপ্ত হলে অপ্রতিরোদ্ধ কামের বসবর্তী হবে। পৌরনিক কাহিনিতে কিউপিডের চরিত্রটি সাধারনত সংক্ষিপত হয়। গল্পের গতি অব্যাহত রাখতেই তার ব্যবহার বেশি দেখা যায়। শুধামাত্র কিউপিড ও সাইকি<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://banglahub.com.bd/cupid-and-psyche/|শিরোনাম=গ্রীক মিথলজিঃ কিউপিড ও সাইকি, এক অমর ভালবাসার গল্প|প্রকাশক=banglahub.com.bd|তারিখ=২০১৯-০৮-১৫|সংগ্রহের-তারিখ=২০২২-০৩-১৫}}</ref> কাহিনিতে কিউপিডকে প্রধান চরিত্রে দেখা যায়। যেখানে তার নিজের অস্ত্রে আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে কিউপিড প্রেমের কঠিন পরীক্ষায় অবতীর্ণ হয়। |
ইংরেজি Cupid ([[লাতিন ভাষা|ল্যাটিন]] Cupido যার অর্থ ”কাম”) [[রোমান পুরাণ|রোমান পুরাণের]] কামদেবতা। যুদ্ধের দেবতা [[মার্স]] এবং প্রেমের দেবী [[ভেনাস|ভিনাসের]] পুত্র। গ্রিক পুরাণে তাঁর নাম [[ইরস]]।<ref name="Lar">''Larousse Desk Reference Encyclopedia'', [[The Book People]], Haydock, 1995, p. 215.</ref> যদিও ক্ল্যাসিকার গ্রিক উপাখ্যানে ইরোস ছোট্ট সুন্দরদুটি ডানার অধিকারি তরুন হিসাবে দেখান হয়েছে, হেলেনীয় সময়ে তাকে নিটোল স্বাস্থ্যের অধিকারী ডানাযুক্ত বালকের চেহারায় দেখতে পাওয়া যায়। এই সময়ে তার মূর্তিতে [[তীর ও ধনুক]] সংযোজিত হয় যা কিউপিডের শক্তির প্রতীক। একজন দেবতা বা মানুষ যে কেউ তার তীরের আঘাতপ্রাপ্ত হলে অপ্রতিরোদ্ধ কামের বসবর্তী হবে। পৌরনিক কাহিনিতে কিউপিডের চরিত্রটি সাধারনত সংক্ষিপত হয়। গল্পের গতি অব্যাহত রাখতেই তার ব্যবহার বেশি দেখা যায়। শুধামাত্র কিউপিড ও সাইকি<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://banglahub.com.bd/cupid-and-psyche/|শিরোনাম=গ্রীক মিথলজিঃ কিউপিড ও সাইকি, এক অমর ভালবাসার গল্প|প্রকাশক=banglahub.com.bd|তারিখ=২০১৯-০৮-১৫|সংগ্রহের-তারিখ=২০২২-০৩-১৫}}</ref> কাহিনিতে কিউপিডকে প্রধান চরিত্রে দেখা যায়। যেখানে তার নিজের অস্ত্রে আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে কিউপিড প্রেমের কঠিন পরীক্ষায় অবতীর্ণ হয়। |
||
==আরও দেখুন== |
|||
[[ভিনাস]] |
|||
==তথ্যসূত্র== |
==তথ্যসূত্র== |
১৪:৪৩, ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ তারিখে সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণ
কিউপিড | |
---|---|
প্রেম ও কামের দেবতা কিউপিড | |
গ্রীক কামের দেবতা কিউপিড হাতে, তীর ও ধনুক। | |
প্রতীক | তীর ও ধনুক |
মাতাপিতা | Mars and Venus |
সঙ্গী | Psyche |
গ্রিক সমকক্ষ | Eros |
ইংরেজি Cupid (ল্যাটিন Cupido যার অর্থ ”কাম”) রোমান পুরাণের কামদেবতা। যুদ্ধের দেবতা মার্স এবং প্রেমের দেবী ভিনাসের পুত্র। গ্রিক পুরাণে তাঁর নাম ইরস।[১] যদিও ক্ল্যাসিকার গ্রিক উপাখ্যানে ইরোস ছোট্ট সুন্দরদুটি ডানার অধিকারি তরুন হিসাবে দেখান হয়েছে, হেলেনীয় সময়ে তাকে নিটোল স্বাস্থ্যের অধিকারী ডানাযুক্ত বালকের চেহারায় দেখতে পাওয়া যায়। এই সময়ে তার মূর্তিতে তীর ও ধনুক সংযোজিত হয় যা কিউপিডের শক্তির প্রতীক। একজন দেবতা বা মানুষ যে কেউ তার তীরের আঘাতপ্রাপ্ত হলে অপ্রতিরোদ্ধ কামের বসবর্তী হবে। পৌরনিক কাহিনিতে কিউপিডের চরিত্রটি সাধারনত সংক্ষিপত হয়। গল্পের গতি অব্যাহত রাখতেই তার ব্যবহার বেশি দেখা যায়। শুধামাত্র কিউপিড ও সাইকি[২] কাহিনিতে কিউপিডকে প্রধান চরিত্রে দেখা যায়। যেখানে তার নিজের অস্ত্রে আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে কিউপিড প্রেমের কঠিন পরীক্ষায় অবতীর্ণ হয়।
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Larousse Desk Reference Encyclopedia, The Book People, Haydock, 1995, p. 215.
- ↑ "গ্রীক মিথলজিঃ কিউপিড ও সাইকি, এক অমর ভালবাসার গল্প"। banglahub.com.bd। ২০১৯-০৮-১৫। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৩-১৫।