টিন্টু লুক্কা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
→আন্তর্জাতিক স্থরে পারফর্মেন্স: সম্প্রসারণ |
→আন্তর্জাতিক স্থরে পারফর্মেন্স: সম্প্রসারণ |
||
৩৯ নং লাইন: | ৩৯ নং লাইন: | ||
২০০৮ সালে জাকার্তায় এশিয়ান জুনিয়র অ্যাথলেটিক্স প্রতিযোগীতায় টিঙ্কু ৮০০মিটার দৌড়ে রৌপ্যপদক জয় করেন। |
২০০৮ সালে জাকার্তায় এশিয়ান জুনিয়র অ্যাথলেটিক্স প্রতিযোগীতায় টিঙ্কু ৮০০মিটার দৌড়ে রৌপ্যপদক জয় করেন। |
||
২০১০ সালে কমনওয়েলথ গেমসে মহিলাদের ৮০০মিটার দৌড়ে লুক্কা ২মিনিট ১.২৫সেকেন্ড সময়ে শেষ করে ষষ্ঠ স্নান অর্জন করেন। লুক্কার এই পারফরমেন্সে পি টি ঊষা নিজের প্রতিক্রিয়া জানিয়ে বলেছিলেন যে টিন্টু লুক্কা এর আগে কখনো এওতো বিপুল দর্শকের সামনে ক্রীড়াপ্রদর্শন করেননি আর সেই কারনেই বিপুল দর্শকের হাততালি এবং উচ্ছ্বাস সম্ভবত তার মনসংযোগে ব্যাঘাত ঘটায় এবং তিনি পূর্ব পরিকল্পনা ছাড়াই আরো জোরে দৌড়াতে শুরু করেন। |
|||
২০১০ এর এশিয়ান গেমসে ট্রাক এন্ড ফিল্ড প্রতিযোগীতায় মহিলাদের ৮০০মিটার বিভাগে টিন্টু লুক্কা ব্রোঞ্জ পদক বিজয়ী হন। ২০১০ কমনওয়েলথ গেমসে হতাশাজনক পারফরমেন্সের পর, ২০১০ আশিয়ান গেমসে টিন্টুর শুরু থেকেই সবকিছু ঠিকঠাক চলছিল, কিন্তু শেষ ৬০মিটার এ গতির সাথে তাল মেলাতে না পারায় ২:০১.৩৬ সেকেন্ড সময়ে শেষ করে তৃতীয় স্থান অধিকার করেন এবং ব্রোঞ্জ পদক পেয়েই সন্যুষ্ট থাকতে হয়। |
|||
২০১২র লন্ডন অলিম্পিকে ৮০০মিটার বিভাগে হিটে তিনটে সেমি ফাইনালের দ্বিতীয়টিতে তিনি ষষ্ঠ স্থানে শেষ করেন, ১:৫৯.৬৯সময়ে যা সেই মরসুমে তাঁর সেরা সময়; কিন্তু ফাইনালে প্রতিযোগীতা করা যোগ্যতা অর্জন করতে ব্যর্থ হন। |
|||
== প্রতিযোগিতার নথিবদ্ধ বিবরন == |
== প্রতিযোগিতার নথিবদ্ধ বিবরন == |
০৩:২২, ১৩ আগস্ট ২০১৬ তারিখে সংশোধিত সংস্করণ
ব্যক্তিগত তথ্য | |
---|---|
জাতীয়তা | ভারতীয় |
জন্ম | ভালাথদে Karikkottakary, Iritty কান্নুর, কেরল, ভারত | ২১ এপ্রিল ১৯৮৯
উচ্চতা | ১৫৭ সেমি (৫ ফু ২ ইঞ্চি) |
ওজন | ৫০ কিলোগ্রাম (১১০ পা) |
ক্রীড়া | |
দেশ | ভারত |
ক্রীড়া | দৌড়বীর |
বিভাগ | ৮০০ মিটার |
পদকের তথ্য |
টিন্টু লুক্কা (জন্মঃ ২৬ এপ্রিল ১৯৮৯) হলেন একজন ভারতীয় ট্র্যাক এন্ড ফিল্ড ক্রীড়াবিদ এবং তিনি ৪০০ এবং ৮০০ মিটার দৌড়ে অংশগ্রহন করেন। মহিলা বিভাগে ৮০০ মিটার দৌড়ে টিন্টুর জাতীয় রেকর্ড আছে। কেরলের কোইলান্ডিতে অবস্থিত ঊষা স্কুল অফ অ্যাথলেটিক্স-এ তিনি প্রখ্যাত দৌড়বিদ পি টি ঊষার নিকট প্রশিক্ষন নিয়েছেন। অলিম্পিক গোল্ড কোয়েস্টের দ্বারা তিনি সমর্থিত। ২০১৪ সালে ভারত সরকার থেকে অর্জুন পুরস্কার প্রাপ্ত হন।[১]
ব্যাক্তিগত জীবন
কেরলার কান্নুর জেলায় অবস্থিত ভালাথোড় নামে একটি ছোট গ্রামে টিন্টুর জন্ম। তার পিতা এবং মাতার নাম যথাক্রমে লুক্কা এবং লিসী। অ্যাঞ্জেল লুক্কা নামে তাঁর একটি বোন আছে। টিন্টু কারিক্কোট্টাকারির সেন্ট থমাস হাই স্কুল থেকে পড়াশোনা করেছেন এবং তারপর ঊষা স্কুল অফ অ্যাথলেটিক্স-এ তিনি পি টি ঊষার নিকট প্রশিক্ষন নিয়েছেন।[২]
উত্থান
২০১০ সালে ক্রোয়েশিয়ার কন্টিনেন্টাল কাপে তিনি ৮০০ মিটার ইভেন্টে শাইনি উইলসনের ১৫ বছরের পুরনো ১ ঘন্টা ৫৯.৮৫ মিনিটের জাতীয় রেকর্ডটি ভেঙ্গেছিলেন এবং সেই ইভেন্টে তার নিজের সময় লেগেছিল ১ ঘন্টা ৫৯.১৭ মিনিট।[৩]
আন্তর্জাতিক স্থরে পারফর্মেন্স
২০০৮ সালে জাকার্তায় এশিয়ান জুনিয়র অ্যাথলেটিক্স প্রতিযোগীতায় টিঙ্কু ৮০০মিটার দৌড়ে রৌপ্যপদক জয় করেন।
২০১০ সালে কমনওয়েলথ গেমসে মহিলাদের ৮০০মিটার দৌড়ে লুক্কা ২মিনিট ১.২৫সেকেন্ড সময়ে শেষ করে ষষ্ঠ স্নান অর্জন করেন। লুক্কার এই পারফরমেন্সে পি টি ঊষা নিজের প্রতিক্রিয়া জানিয়ে বলেছিলেন যে টিন্টু লুক্কা এর আগে কখনো এওতো বিপুল দর্শকের সামনে ক্রীড়াপ্রদর্শন করেননি আর সেই কারনেই বিপুল দর্শকের হাততালি এবং উচ্ছ্বাস সম্ভবত তার মনসংযোগে ব্যাঘাত ঘটায় এবং তিনি পূর্ব পরিকল্পনা ছাড়াই আরো জোরে দৌড়াতে শুরু করেন।
২০১০ এর এশিয়ান গেমসে ট্রাক এন্ড ফিল্ড প্রতিযোগীতায় মহিলাদের ৮০০মিটার বিভাগে টিন্টু লুক্কা ব্রোঞ্জ পদক বিজয়ী হন। ২০১০ কমনওয়েলথ গেমসে হতাশাজনক পারফরমেন্সের পর, ২০১০ আশিয়ান গেমসে টিন্টুর শুরু থেকেই সবকিছু ঠিকঠাক চলছিল, কিন্তু শেষ ৬০মিটার এ গতির সাথে তাল মেলাতে না পারায় ২:০১.৩৬ সেকেন্ড সময়ে শেষ করে তৃতীয় স্থান অধিকার করেন এবং ব্রোঞ্জ পদক পেয়েই সন্যুষ্ট থাকতে হয়।
২০১২র লন্ডন অলিম্পিকে ৮০০মিটার বিভাগে হিটে তিনটে সেমি ফাইনালের দ্বিতীয়টিতে তিনি ষষ্ঠ স্থানে শেষ করেন, ১:৫৯.৬৯সময়ে যা সেই মরসুমে তাঁর সেরা সময়; কিন্তু ফাইনালে প্রতিযোগীতা করা যোগ্যতা অর্জন করতে ব্যর্থ হন।