এটি এই পাতার বর্তমান সংস্করণ, যা InternetArchiveBot(আলোচনা | অবদান) কর্তৃক ১২:২৯, ১১ জুলাই ২০২৪ তারিখে সম্পাদিত হয়েছিল(১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0.9.5)। উপস্থিত ঠিকানাটি (ইউআরএল) এই সংস্করণের একটি স্থায়ী লিঙ্ক।
InternetArchiveBot(আলোচনা | অবদান) কর্তৃক ১২:২৯, ১১ জুলাই ২০২৪ তারিখে সম্পাদিত সংস্করণ (১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0.9.5)
পূর্ববর্তী সময়ে আমিরুল মুমিনিন ও রাষ্ট্রপ্রধান ২০০১ সাল পর্যন্ত ছিলেন।
প্রতিষ্ঠাতা ও আধ্যাত্মিক নেতা, যিনি মৃত্যুর আগ পর্যন্ত দক্ষিণ আফগানিস্তানে একটি মার্কিন ঘাঁটির কাছে লুকিয়ে ছিলেন।
যক্ষ্মায় ২০১৩ সালের ২৩ এপ্রিল মৃত্যুবরণ করেন। ২০১৫ সালে জুলাইয়ে আফগানিস্তানের জাতীয় নিরাপত্তা অধিদপ্তর কর্তৃক প্রকাশ করার আগপর্যন্ত তালেবান কর্মকর্তারা তার মৃত্যুর বিষয়টি দুই বছরের জন্য গোপন রেখেছিলেন। তিনি ইন্তেকাল করেছেন। তিনি আর বেঁচে নেই।[১]
বর্তমানে তিনি দেশের রাষ্ট্রপ্রধান অর্থাৎ আমিরুল মোমেনীন বা তাকে সরকার প্রধানও বলা যায়।
পাকিস্তানের যে রকম প্রধান মুফতি তাকি ওসমান, সৌদি আরবের প্রধান মুফতি শায়েখ বিন বায, ঠিক তেমনি ভাবে এই হিবাতুল্লাহ আখুন্দজাদা হলেন আফগানিস্তানের প্রধান মুফতি ও প্রধান বিচারক। ফিকহ ও মাসাআলার বিষয়ে তার জ্ঞান অতুলনীয়। তিনি কান্দাহার মাদ্রাসা থেকে পড়ালেখা শেষ করেছেন।
২০০৭ সালের ফেব্রুয়ারির শেষের দিকে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর হাতে ধরা পড়েন[৯] ২০১০ সালে পাকিস্তানের একটি কারাগারে হৃদরোগে আক্রান্ত মৃত্যুবরণ করেন[১০][১১]
২০০৩ সালের ১ এপ্রিল আফগান সামরিক বাহিনী কান্দাহারের উত্তরাঞ্চলে একটি দুর্গম পাহাড়ি অঞ্চল পরিমার্জন করার সময় রাজাককে ধরে নিয়ে যায়।[১৬] ২০০২ সালের ৫ সেপ্টেম্বর রাজাকের ছেলে আব্দুল তৎকালীন রাষ্ট্রপতি হামিদ কারজাইকে গুলি করার চেষ্টাকালে নিহত হন।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] আবদুল রাজাক সাক্ষ্য দিয়েছিলেন যে, তিনি কেবলমাত্র একজন বেসামরিক ব্যক্তি হিসেবে শুরু করেছিলেন, পাকিস্তান কর্তৃক আফগানিস্তানের সিভিল সার্ভিসে নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল,[স্পষ্টকরণ প্রয়োজন] তালেবান সদস্য না হয়েও, যাকে বাণিজ্যমন্ত্রী হিসেবে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছিল।[১৭] তিনি সাক্ষী দিয়েছিলেন যে, তালেবানের পতনের সময় তিনি কারজাই কর্তৃক প্রদত্ত ক্ষমার সুযোগ নিয়েছিলেন, এবং তালেবানের পতনের পর থেকে তিনি রাজনীতিতে জড়িত ছিলেন না।
খকছর আখুন্দ
স্বরাষ্ট্র বিষয়ক উপমন্ত্রী
২০০১ সালের নভেম্বরের শেষের দিকে কাবুলে একটি প্রকাশ্য সংবাদ সম্মেলন করেন এবং তালেবানের নিন্দা করেন; ২০০২ সালের আগস্টে তিনি হামিদ কারজাইয়ের মার্কিন সমর্থিত আফগান সরকারকে সমর্থন করেন;[১৮] বিশদভাবে
তালেবান গোয়েন্দা সংস্থায় গোয়েন্দা উপমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।[২১]
ক্বারী আহমদুল্লাহ তখর প্রদেশের গভর্নর হিসাবে দায়িত্ব পালন করার সময় কাবুল থেকে দূরে থাকাকালীন সময়ে গোয়েন্দা বিভাগের ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।[২১]
২০০২ সালের ১১ জানুয়ারি গুয়ানতানামো বন্দী শিবির নিয়ে যাওয়া হয় এবং তাকে সেখানে ২০১৪ সালের ৩১ মে পর্যন্ত বন্দী রাখা হয়।[২২]
নুরুদ্দীন তুরাবি
বিচারমন্ত্রী
২০০১ সালের শেষের দিকে পাকিস্তানি কর্মকর্তারা তাকে কোয়েটায় আশ্রয় দেন বলে অভিযোগ রয়েছে;[১৩] ২০০২ সালের জানুয়ারির প্রথম দিকে মার্কিন সামরিক বাহিনী কর্তৃক বন্দী হন এবং তারপর মুক্তি করা হয় ও সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা দেওয়া হয়।[২৩][২৪]
আমির খান মুত্তাকি
সংস্কৃতি ও তথ্যমন্ত্রী
২০০১ সাল শেষের আগে পাকিস্তানের পেশোয়ারে স্থানান্তরিত হয়েছিল বলে কথিত আছে এবং ২০০২ সালের ১৯ মার্চ অনুযায়ী, তখনও পর্যন্ত "পাকিস্তান সীমান্তে লুকিয়ে ছিলেন";[১৩][২৫]
বিশদ বিবরণ প্রয়োজন
মৌলভী ইয়াকুব মুজাহিদ
তালেবানের প্রতিষ্ঠাতা মোল্লা ওমরের সন্তান। ইয়াকুব বর্তমানে আফগানিস্তানের সেনাপ্রধান ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী।
জাবুল প্রদেশে[২৬] আফগানিস্তানের স্বাধীনতার যুদ্ধে তার অবদান ছিল অপরিসীম। তিনি একজন যোগ্য সেনাপ্রধান। বিভিন্ন যুদ্ধের ময়দানে তালেবানদের বিভিন্ন বড় বড় নেতা যেখানে যুদ্ধে যেতে সংকোচ বোধ করত, সেই সকল কঠিন যুদ্ধে তিনি একলাই কয়েকজন লোককে নিয়ে যুদ্ধে বিজয় ছিনিয়ে নিয়ে আসতেন। তার সাহসিকতা তালেবানদের মধ্যে খুবই প্রশংসিত। তার বাবা এর আগে আমিরুল মুমিনীন অর্থাৎ রাষ্ট্রপ্রধান ছিলেন। তিনি চাইলেই ক্ষমতার লোভে দেশের বাদশাহ হতে পারতাম। তার বাবা পূর্ববর্তী সময়ে সরকার প্রধান ছিলেন। তার লোভ থাকলেই সে নিশ্চয়ই শাসক হতে পারতেন। কিন্তু তিনি ক্ষমতার লোভী নন। তিনি দেশের আমিরুল মুমিনিন হননি। তার পরিবর্তে বর্তমান সময় আমিরুল মুমিন হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে হেবায়াতুল্লাহ আখুন্দ জাদা।
আব্বাস আখুন্দ
স্বাস্থ্যমন্ত্রী
২০০২ সালের ফেব্রুয়ারিতে তিনি "উরুজগান গ্রাম থেকে প্রায় ৫ মাইল দূরে তার সামরিক বাহিনীর সঙ্গে আত্মগোপন চলে যান";[২৭]
বিশদভাবে
আব্দুল রকিব
মন্ত্রী পরিষদের প্রথম সহকারী
অজানা (তিনি কি একই আব্দুল রকিব, ২০০৩ সালের কৃষি বিভাগের কর্মকর্তা?[২৮])
খোলার পর থেকে গুয়ানতানামোতে রাখা হয় তাকে।[৩৭][৩৮]
গুয়ানতানামোর বিশ্লেষকরা অভিযোগ করেন যে তিনি মাজার-ই-শরীফের গভর্নরের প্রধান দেহরক্ষী ছিলেন এবং তার অনুপস্থিতিতে ভারপ্রাপ্ত গভর্নর হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।[৩৯][৪০]
২০০১ সালের নভেম্বরে কুন্দুজ অবরোধ থেকে পালিয়ে কান্দাহারে পালিয়ে চলে যান। Took part in the evacuation of Kandahar, then may have returned to his native town Kajai in Helmand province.[২৯] Allegedly participated (by giving orders via cell phone) in the murder of Ricardo Munguia on March 27, 2003.
He was nicknamed by the anti-Taliban resistance before the Taliban government fell as the Lame Englishman because he a) lost a leg in the jihad and because b) he's as cunning as the devilish English.
One of the most effective commanders in the resistance, he has been linked to massacres of Shi'a, the scorched earth policy of Shi'a villages in 2001 (about which he once boasted on the radio), the summary execution of men suspected of throwing hand grenades into his compound in 2001 (they were hanged at one of the main roundabouts), and suicide bombings.
A commander prior to the U.S. invasion, he was captured after the defeat of the Taliban and was interred in Guantanamo. He managed to convince authorities he was instead a civilian detained in error, and was released in 2003. He returned to fighting and was killed in 2004.[৫৩]
Muhammad Hasan Rehmani
militia commander
At large
In early 2010 an individual named "Mullah Hassan Rehmani" was reported to have been a recently captured leader of the Taliban's Quetta Shura.[১৪] He was alleged to have been a former governor of Kandahar. A second recently captured Taliban leader was named "Mullah Muhammad Hassan". He was alleged to have been a former Taliban foreign minister.
Important Taliban leader in northern Afghanistan, particularly Jowzjan Province, who was later expelled from the movement, defecting to the Afghan government, and then to Islamic State's Khorasan Province (ISIL-K)[৫৭][৫৮]
↑"Taliban leader's arrest a new blow to insurgents"। Yahoo! News। Associated Press। ১৬ ফেব্রু ২০১০। ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ আগস্ট ২০২১।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
↑A White house spokesman shortly afterwards described his capture "a big success for our mutual efforts in the region", Patricia Zengerle (১৭ ফেব্রু ২০১০)। "White House hails capture of Taliban leader"। AP Newswire।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
↑ কখগঘঙচছজঝঞটঠড
Amir Mir (২০১০-০৩-০১)। "Pakistan wipes out half of Quetta Shura"। The News International। ২০১০-০৩-০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। According to well-informed diplomatic circles in Islamabad, the decision-makers in the powerful Pakistani establishment seem to have concluded in view of the ever-growing nexus between the Pakistani and the Afghan Taliban that they are now one and the same and the Tehrik-e-Taliban Pakistan (TTP) and the Quetta Shura Taliban (QST) could no more be treated as two separate Jihadi entities.উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
↑"Taliban blames foes of killing mine-clearers"। Independent Online। ২০০০-০৮-০৭। The Taliban Governor in the province, Mullah Khairullah Khairkhwa, has blamed the opposition Northern Alliance for the attack, saying the assailants have been arrested. The oppositions reaction was not immediately available.উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
↑"US Likely to Release Top Taliban Leaders from Gitmo"। Outlook Afghanistan। ২০১২-০১-০৫। ২০১২-০১-১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০১-১২। According to Haqyar, Mullah Noorullah Noori was a resident of Shah Joy district in Zabul province and had served as governor for Laghman, Baghlan and Balkh provinces.উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
↑Aziz Ahmad Shafe; Mohammad Ilyas Dayee; Jean MacKenzie (২০১০-০৬-০৩)। "Making Musa Qala Work"। IWPR। ২০১৩-০২-২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১১-১১।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
↑"Information missing."। Paktribune। ৮ জানুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ সেপ্টেম্বর ২০২১।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
↑Hasan, Syed Shoaib (১০ জুলাই ২০০৯)। "Swat Taliban chief 'near death'"। BBC News। সংগ্রহের তারিখ ৮ নভেম্বর ২০১৩।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)
↑"Fazlullah has Mulla Omar's backing"। নভেম্বর ৮, ২০১৩। ৩০ ডিসেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ নভেম্বর ২০১৪।উদ্ধৃতি টেমপ্লেট ইংরেজি প্যারামিটার ব্যবহার করেছে (link)